Inhouse product
শুকনো আঙ্গুরকে কিসমিস বলা হয়। যার ইংরেজি নাম “Raisins”। এটি তৈরি করা হয় সূর্যের তাপ বা মাইক্রোওয়েভ ওভেনের সাহায্যে। তাপের ফ্রক্টোজগুলো জমাট বেঁধে পরিণত হয় কিসমিস। কিসমিসকে শুকনো ফলের রাজা বলা হয়। এটি সরাসরি খাওয়া যায় আবার মসলা হিসেবে বিভিন্ন মিষ্টিজাতীয় খাবারে এটি ব্যবহার করা হয়। অতুলনীয় স্বাদ,মজাদার ও পুষ্টিগুণে ভরপুর এই উপাদানটির চাহিদা অত্যাধিক।
কিসমিসের পুষ্টিগুণ
কিসমিসের মূল উপাদান ফ্রক্টোজ ও গ্লুকোজ। বিভিন্ন কিসমিসে তার ধরণ অনুযায়ী শর্করার পরিমাণ ৭২%। এতে প্রায় ৩% প্রোটিন এবং ৩.৭-৬.৮% ডায়েটার ফাইবার রয়েছে। প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে ৭২% শর্করা,৩% প্রোটিন,চিনি ৫৯.১৯ গ্রাম এবং অন্যান্য খনিজ রয়েছে।
কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা :
কিসমিসের মুল উপাদান গ্লুকোজ ও ফ্রক্টোজ—এসব উপাদান শরিরের শক্তি বৃদ্ধির জন্য খুব উপকারি। নিয়মিত কিসমিস খেলে শারীরিক দূর্বলতা দূর হয়।
কিসমিসে থাকা ওলিনোলিক মুখের ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়া ধ্বংস করে।
এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। যা আমাদের দেহের হাড় ও দাতের সুরক্ষায় ভুমিকা পালন করে।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট নামক এক ধরণের উপাদান আমাদের ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে।
কিসমিস ফাইবার জাতীয় খাদ্য। এটি আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি ও কোষ্টকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
রক্তশূন্যতা,বিষন্নতা ও অবসাদ দূর করার প্রয়োজনীয় উপাদান কিসমিসে বিদ্যমান।
কিসমিসের মধ্যে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে।
অনিদ্রা সমস্যায় আক্রান্তদের জন্য কিসমিস খুব উপকারি। অনিদ্রা দূর করতে প্রয়োজনীয় আয়রন এতে বিদ্যমান থাকে।
এসিডিটির মাত্রা কমাতে কিসমিস সহায়তা করে।
মস্তিষ্ক ঠান্ডা, শারীরিক শক্তি ও ওজন বৃদ্ধি করার জন্য নিয়মিত কিসমিস খাওয়া উচিত।
ডিইউ মার্টের ( Du Mart ) কিসমিস কেনো কিনবেন?
পাকা আঙ্গুর থেকে তৈরি।
কিসমিস জীবাণুমুক্ত প্রক্রিয়াকরণ।
বেশ সুস্বাদু ও মজাদার।
সাশ্রয়ী দাম ও স্বাস্থ্যসম্মত সরবরাহকরণ।